জিংক ওয়ান 310৳ 

জিংক ওয়ান ব্যবহারের ফলে ফসলে ব্যবহৃত ইউরিয়া, টিএসপি, পটাম ইত্যাদি সারের পুষ্টি উপাদান গাছ সহজে ও কম সময়ে গ্রহন করতে পারে এবং গাছের রং দ্রুত সবুজ হয়, পাতা ও গাছের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হয় এবং ফলন বাড়ে।

Quantity

Description

জিংক ওয়ান
জিংক সালফেট (মনোহাইড্রেট)
জিংক ৩৬%, সালফার ১৭.৫%

জিংক ওয়ান জিংক এর বৈশিষ্ট্যঃ
জিংক ওয়ান জিংক বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত উপাদান ও পরিমান অনুযায়ী তৈরী দস্তা ও গন্ধক সমৃদ্ধ একটি রাসায়নিক সার। পানিতে শতকরা ৯৮ ভাগ দ্রবনীয় বলে জিংক ওয়ান জিংক ব্যবহারের পরপরই গাছ শিকড়ের সাহায্যে দ্রæত গ্রহন করে, তাই অপচয় কম হয়। জিংক ওয়ান ব্যবহারের ফলে ফসলে ব্যবহৃত ইউরিয়া, টিএসপি, পটাম ইত্যাদি সারের পুষ্টি উপাদান গাছ সহজে ও কম সময়ে গ্রহন করতে পারে। জিংক ওয়ান জিংক সার ব্যবহারে গাছের রং দ্রæত সবুজ হয়, পাতা ও গাছের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হয় এবং ফলন বাড়ে।

প্রয়োগ পদ্ধতিঃ জিংক ওয়ান জিংক সালফেট সার বিভিন্ন ভাবে ফসলে ব্যবহার করা যায়। বীজ তলাতে বীজ বপনের ১০-১৫ দিনের মধ্যে ছিটানো সর্বোওম। ইউরিযা, টিএসপি বা পটাশ সারের সাথে জিংক ওয়ান জিংক সালফেট সার ব্যবহার না করে ঐ সব সার প্রয়োগের আগে অথবা পরে ব্যবহার করতে হবে। জিংক ওয়ান জিংক জিংক সালফেট সার সেচের পানির সাথে মিশিয়েও ব্যবহার করা যায়।

প্রয়োগ ক্ষেএঃ ধান, গম, আলু, ইক্ষু, তুলা, চা, বেগুন, কুমড়া, শসা, পটল, করলা, চিচিংগা, ঝিংগা, ঢেঁড়শ, ফুলকপি, বাঁধাকপি, মরিচ, পান, আনারস, করা, লেবু,তরমুজ সহ বিভিন্ন ডাল জাতীয় ফসলে জিংক ওয়ান জিংক সার ব্যবহার করলে আশানুরুপ ফলন পাওয়া যায়।

অনুমোদিত মাএাঃ বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) ১ কেজি।

সংরক্ষণ বিধিঃ শুল্ক ও ছায়াযুক্ত স্থানে স্বাভাবিক আলো বাতাস চলাচল করতে পারে। এমন পরিবেশে সংরক্ষণ করুন।

প্রস্তুতকারকঃ জিয়াংসু ইন্টার-চায়না গ্রæপ কর্পোরেশন, চায়না।

আমদানীকারক ও বাজারজাতকারীঃ স্টেট এগ্রি সাইন্স লি:
রেজিঃ নং: আইএমপি-

সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য:

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জিংক ওয়ান”

Your email address will not be published. Required fields are marked *