স্টেট স্পর্শক, প্রবাহমান ও ট্রান্সলেমিনার গুনসম্পন্ন ছএাক নাশক। এটি ধানের সীথব্লাইট ও ব্লাস্ট এবং আরুর স্টেম ক্যাংকার রোগ দমনে কার্যকরী ও অনুমোদিত।
স্টেট ৩২.৫ ইসি
(এজোক্সিসবিন + ডাইফেনোকোনাজল)
ব্যবহারের পূর্বে নিম্নের নির্দেশনাবলী পড়ে নিন।
প্রতি লিটারে ২০০ গ্রাম এজোক্সিসবিন ও ১২৫ গ্রাম ডাইফেনোকোনাজল সক্রিয় উপাদান আছে।
স্টেট ৩২.৫ স্পর্শক, প্রবাহমান ও ট্রান্সলেমিনার গুনসম্পন্ন ছএাক নাশক। এটি ধানের সীথব্লাইট ও ব্লাস্ট এবং আরুর স্টেম ক্যাংকার রোগ দমনে কার্যকরী ও অনুমোদিত।
অনুমোদিত মাএাঃ
ধানের সীথব্লাইট ও ব্লাস্ট রোগের জন্য ১লিটার পানিতে ১মি:লি: স্টেট মিশিয়ে ৫ শতাংশ জমিতে ভালভাবে গাছ ভিজিয়ে স্প্রে করুন। প্রতি একরে ২০০ মি:লি:।
সাবধানতাঃ স্প্রে করার সময় পানাহার ও ধূমপান সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। বাতাসের বিপরীতে ও খালি গায়ে স্প্রে করবেন না। ব্যবহার শেষে খালি বোতল মাটিতে গর্ত করে পুঁতে ফেলুন। কাজ শেষে কাপড় ও শরীর সাবান পানি দিয়ে ভালভাবে ধুয়ে গোসল করুন। স্প্রে করার পর ২৪ ঘন্টা ক্ষেতে ঢুকবেন না এবং গবাদি পশু-পাখি ঢুকতে দিবেন না। স্টেট শেষ প্রয়োগ ও ফসল তোলার মাঝে ১৪ দিন ব্যবধান রাখতে হবে।
বিষক্রিয়ার লক্ষনঃ মাথা ধরা, বমি বমি ভাব, অধিক ঘাম, শ^াস কষ্ট, কাঁপুনি, তলপেটে ব্যথা, ডায়রিয়া ইত্যাদি।
প্রাথমিক চিকিৎসাঃ কোন কারনে গিলে ফেললে রোগীকে পানি খাইয়ে গলায় আঙ্গুল দিয়ে সচেতন অবস্থায় বমি করান। তবে কখনই অচেতন রোগীকে বমি করানোর চেষ্টা করবেন না। চোখে লাগলে প্রচুর পানি দিয়ে চোখে ছিটা দিন। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
প্রতিষেধকঃ নিদিষ্ট কোন প্রতিষেধক নেই, লক্ষণ অনুযয়িী চিকিৎসা করুন।
রেজিঃ নং-এপি-৪৬৫৫
প্রস্তুতকারকঃ সাংহাই এগ্রো চায়না কেমিক্যাল কোম্পানী লিঃ, চায়না
রেজিঃ হোল্ডার ও আমদানীকারকঃ স্টেট এগ্রো ইন্ডাষ্টিজ
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যঃ
Reviews
There are no reviews yet.