ধান, গম, আলু, আম, ইক্ষু, বেগুন, পেঁয়াজ, কুমড়া, শশা, পটল, করলা, চিচিংগা, ঝিংগা, ঢেঁরস, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মরিচ, পান, আনারস, কলা, তরমুজ, তুলা, চা ইত্যাদি ফসলে বোরো ওয়ান প্লাস ব্যবহার করলে আশানুরুপ ফলন পাওয়া যায়।
বোরো ওয়ান প্লাস
সলোবর বোরন
(বোরন-২০%)
উপাদানঃ কমপক্ষে ২০% বোরন বিদ্যমান।
বোরনের অভাবজনিত লক্ষণঃ
* পাতা খর্বকায় ও কোকড়ানো হয় এবং নেতিয়ে পড়ে।
* কান্ড ও পাতার বোঁটা ফেটে যায়।
* শিকড়ের বৃদ্ধি ব্যহত হয়।
* কান্ডের অগ্রকোষ বা কচি কান্ডের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
* পরাগাযন, ফুল ও ফলের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।
* আইসো সলুবর বোরনের অভাবে সালোক-সংশ্লেষন প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।
* আলু ও বিভিন্ন ফলের উপর বিবর্ণ দাগ পড়ে।
* উদ্ভিদে বন্ধ্যাত্ব দেখা দেয়।
* বীজের সংখ্যা খুব কমে যায়।
প্রয়োগক্ষেএঃ ধান, গম, আলু, আম, ইক্ষু, বেগুন, পেঁয়াজ, কুমড়া, শশা, পটল, করলা, চিচিংগা, ঝিংগা, ঢেঁরস, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মরিচ, পান, আনারস, কলা, তরমুজ, তুলা, চা ইত্যাদি ফসলে বোরো ওয়ান ব্যবহার করলে আশানুরুপ ফলন পাওয়া যায়।
প্রয়োগ মাএাঃ প্রতি লিটার পানিতে১-১.৫ গ্রাম বোরো ওয়ান মিশিয়ে গাছে স্প্রে করুন। ১৫ দিন অন্তর অন্তর ২ বার প্রয়োজনে ৩ বার স্প্রে করুন । বোরো ওয়ান মাটিতেও সরাসরি প্রয়োগ করা যায়।
ব্যবহারঃ বাংলাদেশের সব অঞ্চলের মাটিতেই কম-বেশি বোরনের অভাব দেখা দেয়, তাই আশানুরুপ ফলন পেতে হলে মাএানুযায়ী বোরো ওয়ান ব্যবহার করুন।
সংরক্ষনঃ শুল্ক ও ছায়াযুক্ত স্থানে এবং শিশুদের নাগালের বাহিরে সংরক্ষণ করুন।
প্রস্তুতকারক দেশঃ নানজিং লয়্যাল কেমিক্যাল কোঃ লিঃ. চায়না।
আমদানীকারক ও বাজারজাতকারীঃ স্টেট এগ্রি সাইন্স লি:
রেজিঃ নং : আইএমপি-১০৩৪৬
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য :
Reviews
There are no reviews yet.