ফেন্স আগাছা জন্মানোর পর ব্যবহারযোগ্য এবং অত্যন্ত কার্যকর অগাছানাশক যা একবর্ষজীবি ও বহুবর্ষজীবি ঘাস ও চওড়া পাতা সবুজ অংশ দ্বারা শোষিত হয়ে পরিসঞ্জালন প্রক্রিয়ায় গাছের সমস্ত অংশ ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি মূল অঞ্চল পর্যন্ত ক্রিয়া কওে সম্পূর্ণরুপে আগাছা মেরে ফেলে।
ফেন্স ৬১ এস এল
(গ্লাইফোসেট ৪১% + প্যারাকোয়াট ২০%)
ব্যবহারের পূর্বে নিম্নের নির্দেশনাবলী পড়ে নিন।
প্রতি লিটাওে সক্রিয় উপাদান হিসাবে ৪১০ গ্রাম গ্লইফোসেট এবং ২০০ গ্রাম প্যারাকোয়াট ডাইক্লোরাইড সল্ট আছে। ফেন্স ৬১ এস এল একটি নন-সিলেকটিভ, সিস্টেমিক ও পোষ্ট ইমারজেন্স (আগাছা) জন্মানোর পর ব্যবহারযোগ্য এবং অত্যন্ত কার্যকর অগাছানাশক যা একবর্ষজীবি ও বহুবর্ষজীবি ঘাস ও চওড়া পাতা সবুজ অংশ দ্বারা শোষিত হয়ে পরিসঞ্জালন প্রক্রিয়ায় গাছের সমস্ত অংশ ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি মূল অঞ্চল পর্যন্ত ক্রিয়া কওে সম্পূর্ণরুপে আগাছা মেরে ফেলে।
অনুমোদিত মাএাঃ
চা, রাবার ও কলা জমির আগাছা স্প্রে মেশিনে প্রতি ১০ লিঃ পানিতে ৫০ মি:লি:, প্রতি হেক্টরে ২.৫ লিটার (আগাছা ছোট থাকা অবস্থায় প্রয়োগ উওম)।
সাবধানতাঃ গন্ধ নেয়া, গায়ে লাগানো, গিলে খাওয়া, স্প্রে করার সময় পানাহার ও ধূমপান নিষেধ। বাতাসের বিপরীতে বা খালি গায়ে ও প্রখর রোদে স্প্রে করবেন না। মানুষ ও পশু খাদ্য হতে দূরে নিরাপদ স্থানে তালাবদ্ধ কওে রাখুন। ব্যবহার শেষে খালি বোতল মাটির নিচে পুঁতে রাখুন। ফেন্স শেষ প্রয়োগ ও ফসল তোলার মধ্যে ১৪-২১ দিন ব্যবধান রাখা উচিত।
বিষক্রিয়ার লক্ষনঃ বমি বমি ভাব, চোখের মণি ছোট হওয়া, তলপেট ব্যথা, পেট মোচরানো, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি।
প্রাথমিক চিকিৎসাঃ গায়ে লাগলে সাবান ও পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চোখে পড়লে চোখ খোলা রেখে ১০-১৫ মিনিট ঠান্ডা পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, গিলে খেলে ফেললে বমি করান। অচেতন রোগীকে কিছু খাওয়াবেন না ও বমি করাবেন না। অতি সও¦র ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
প্রতিষেধকঃ নিদিষ্ট কোন প্রতিষেধক নেই, লক্ষণ অনুযয়িী চিকিৎসা করুন।
দ্রষ্টব্যঃ ফেন্স ৬১ এস এল প্রয়োগের সময় কোনভাবেই যেন ফসলের পাতা ও ডগায় না পড়ে। শুধু আগাছার উপরেই প্রয়োগ করতে হবে। শেষ প্রয়োগের ৭-১৪ দিনের মধ্যে ফসল তোলা যাবে না।
রেজিঃ নং- এপি-৪৮১২
প্রস্তুতকারকঃ সাংহাই এগ্রো চায়না কেমিক্যাল কোম্পানী লিঃ, চায়না
রেজিঃ হোল্ডার ও আমদানীকারকঃ স্টেট এগ্রো ইন্ডাষ্টিজ
সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যঃ
Reviews
There are no reviews yet.